আপনি যদি নতুন মোটর সাইকেল চালক হয়ে থাকেন তাহলে এই টিপস গুলো অবশ্যই মেনে চলা উচিত।
অনেকেই মোটর সাইকেল চালানোয় নতুন। ফলে ড্রাইভিংয়ে দক্ষ হয়ে উঠতে পারেননি। এতে করে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। তাই নতুন মোটর সাইকেল চালক কে বেশ কিছু নিয়ম ও সতকর্তা অবলম্বন করতে হবে। বিস্তারিত জানুন এই প্রতিবেদনে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া বাইক চালাবেন না
নতুন মোটর সাইকেল চালাক দের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স বাধ্যতামূলক। এমনকি নতুন মোটর সাইকেল কিনতে গেলেও ড্রাইভিং লাইসেন্স লাগে। শুধু তাই নয়, আপনি যদি মোটরসাইকেল চালানো শিখতে শুরু করেন তবুও আপনার লার্নাস লাইসেন্স থাকতে হবে।
অবশ্যই হেলমেট পরিধান পরুন
মোটর সাইকেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, বেশিরভাগ দুর্ঘটনার শিকার ব্যক্তিই হেলমেট ছাড়া তাদের বাইক চালাচ্ছিলেন। যখন বাইকের ইনস্যুরেন্স পলিসিটি বাইকের ক্ষতি কভার করলেও একটি হেলমেট আপনাকে বিভিন্নভাবে সুরক্ষিত রাখতে পারে।
প্রথমত, এটি যে কোনও দুর্ঘটনায় আপনার মাথায় আঘাত লাগার হাত থেকে আপনাকে বাঁচায়। মাথায় আঘাত লাগলে তা গুরুতর হতে পারে এবং এটি দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলতে পারে।
আরও পড়ুনঃ ফেসবুক প্রোফাইল ভেরিফাই করবেন যেভাবে
দ্বিতীয়ত, সড়ক পরিবহন আইন অনুযায়ী হেলমেট ছাড়া বাইক চালালে জরিমানা গুনতে হবে। তাই আইনরক্ষা এবং মামলা, জরিমানা থেকে বাঁচতে চাইলেও হেলমেট পরুন।

গতিসীমা নিয়ন্ত্রণে রাখুন
ওভার-স্পিড হল এমন একটি সমস্যা যা প্রায়শই রাস্তায় যাতায়াতকারী সকলের জন্য বিপদের সৃষ্টি করে, তা অন্য কোনও রাইডার বা পথচারী যাই হোন না কেন। যখন কেউ আইন অনুযায়ী নির্ধারিত স্পিড লিমিটের বেশি স্পিডে মোটরসাইকেল চালান, তখন তারা কেবল তাদের নিজেদের নিরাপত্তাই বিঘ্নিত করেন না, বরং তাদের আশেপাশের লোকদের জীবনও বিপন্ন করেন। তাই সব সময় গতিসীমা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন
মোটরসাইকেল চালানোর সময় ফোন ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন। তরুণদের মধ্যে বাইক চালানোর সময় ভিডিও রেকর্ড করার প্রবণতা রয়েছে। এটি দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা বাড়ায়।
ঝূঁকিপূর্ণ ওভারটেক এড়িয়ে চলুন
গাড়ি ওভারটেক করার চেষ্টা করবেন না, বিশেষ করে যানজটপূর্ণ রাস্তায়। সময় বাঁচাতে বাইক রাইডারদের মধ্যে একবারের চেষ্টায় গাড়ি ওভারটেক করার প্রবণতা দেখা যায়। এর ফলে দুর্ঘটনা ঘটার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায় যার ফলে যে কেউ মারাত্মকভাবে আহতও হতে পারে।
১ নতুন মোটর সাইকেল চালক
২ নতুন মোটর সাইকেল চালক